ধর্মীয় জ্ঞান

আমরা অনেকেই বাড়িতে শ্রীকৃষ্ণের পূজা বা গোপাল পূজা করে থাকি।  পূজার আগে ভক্তিমনে শ্রী কৃষ্ণের বিগ্রহকেও  সাজানোও  হয়। শ্রী কৃষ্ণকে […]

একদিন পঞ্চপাণ্ডব দ্বাপর যুগের শেষের দিকে, ভগবান শ্রীকৃষ্ণের কাছে প্রশ্ন করেছিলেন যে “কলিযুগ কেমন হবে” ? এর বেশ কিছুকাল পর

মহাভারত একটি প্রাচীন মহাকাব্য। বেদব্যাস এর রচয়িতা। মহাভারতে অনেক মহান যোদ্ধাদের  বর্ণনা পাওয়া যায়. তাদের মধ্যে  অর্জুন এবং কর্ণ অন্যতম।

প্রায় প্রতিঘরেই পূজার সামগ্রীর পাশাপাশি শঙ্খ রাখা হয়। নতুন কোন কাজ শুরু করার আগ মুহূর্তে শঙ্খ বাজানোর রীতি প্রচলিত আছে।সমুদ্র

শাস্ত্র মতে নিত্য পুজোর পরে যদি নিয়ম করে তিনবার শঙ্খ বাজানো যায়,তাহলে গৃহস্থের অন্দরে অশুভ, শক্তির প্রভাব কমতে থাকে এবং

  বেদব্যাসের জন্ম রহস্য   বেদব্যাস হিন্দু পৌরাণিক কাহিনি মতে একজন ঋষি ছিলেন। ইনি বশিষ্ঠের প্রপৌত্র, এবং পরাশরের পুত্র। ইনি হিন্দুধর্মের  বেদের

‘মন্দির’ বা ‘দেবালয়’ হলো ‘দেবতার গৃহ’. সাধারণত যে দেবতার মন্দির, মন্দিরের কেন্দ্রে সেই দেবতার মূর্তি স্থাপিত হয়। মন্দিরে প্রধান দেবতার

একটি প্রাচীন সংস্কৃত মহাকাব্য রামায়ণ।রামায়ণের রচয়িতা ঋষি বাল্মীকি ।অযোধ্যার রাজা দশরথের পুত্র রামচন্দ্রের জীবন-কাহিনী রামায়ন এর মুখ্য বিষয়।রামায়ণের বিভিন্ন  ঘটনার

ফল্গু নদী, ব্রাহ্মণ, তুলসী বৃক্ষ, ও গাভীকে মাতা সীতার অভিশাপ  রাজা দশরথের মৃত্যুর খবর জানার পর। রাম লক্ষণ ও সীতা

সীতা রাবণকে পরাজিত করার পরে রাম সীতা ও লক্ষ্মণকে নিয়ে অযোধ্যা ফিরে আসেন। অযোধ্যা পৌঁছানোর পরে সীতা সম্পর্কে বেশ কয়েকটি